Monday, 30 March 2020

করোনা সচেতনতার মধ্যে নিয়ে আসা হোক যৌনকর্মী ও নিষিদ্ধ পল্লিগুলিকে ।

       ভারত নিউজ : করোনা সচেতনতার মধ্যে নিয়ে আসা হোক বিভিন্ন শহরের যৌনকর্মী ও নিষিদ্ধ পল্লিগুলিকে । তারা সমাজে অপাংক্তেয় এবং তাদের পল্লীগুলিও গড়ে ওঠে সমাজের এক প্রান্তে । তারা যেন এক সমাজ বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মানুষ । করোনা এমন এক ভাইরাস ঘটিত রোগ যাতে সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষকে সচেতন থাকতে হবে এবং সচেতন করতে হবে । যেহেতু এই পল্লীগুলি আধুনিক সভ্যতার বাইরে তাই সচেতনতার ছোঁয়া সব সময় তাদের কাছ পর্যন্ত যায়না । কিন্তু সমস্যাটা হলো এই পল্লীগুলোতে বহু মেয়ে এক জায়গায় গাদাগাদি করে থাকে এবং এখানে বাইরের জগতের বহু মানুষের আনাগোনা হয়ে থাকে । তাই সমাজকে , দেশকে এবং এই মেয়েগুলিকে এবং বহু মানুষকে বাঁচাতে অবিলম্বে এই পল্লীগুলোতে সচেতনতা গড়ে তোলা হোক এবং তাদের মাস্ক , গ্লাভস প্রভৃতি বিতরণ করা হোক । সেইসঙ্গে এই দুর্দিনে  সরকারি সহায়তা তাদের কাছ পর্যন্ত যাতে পৌঁছয় এটা নিশ্চিত করতে হবে । এই ভাইরাস ঘটিত রোগ থেকে দেশকে বাঁচাতে গেলে দেশের অভিজাত , সাধারণ , ব্রাত্য সমস্ত মানুষকে সঙ্গে নিয়ে চলতে হবে । এইচআইভি সংক্রমণ রোধে যে সামাজিক সংগঠনগুলো যুক্ত রয়েছে তারাই করোনা সচেতনতায় এই পল্লীগুলোতে নিযুক্ত হোক ।

Sunday, 29 March 2020

কোভিড - 19 অবিভক্ত মেদিনীপুরের সর্বশেষ তথ্য ও হেল্পলাইন ।

COVID - 19 ( অবিভক্ত মেদিনীপুরের জেলাভিত্তিক তথ্য  ) 
 অবিভক্ত মেদিনীপুরে পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামে কোনও রেকর্ড এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি , পূর্ব মেদিনীপুরের তথ্য নীচে দেওয়া হল ।

PURBA MEDINIPUR

CONFIRMED
2
ACTIVE
2
RECOVERED
0
DECEASED
0

ঝাড়গ্রাম  , পূর্ব মেদিনীপুর ও পশ্চিম মেদিনীপুরের COVID - 19 সংক্রান্ত হেল্পলাইন ।
              
            JHARGRAM

Police Helpline
03221-255208 / 8167336699 (Women)
Dr Prakash Mridha, CMOH
8250995306
Dr Santanu Sahu, Dy. CMOH-I
9434385559
Dr Subhod Kr. Mondal, Dy. CMOH-II
7076077011

           PURBA MEDINIPUR

Police Helpline
03228-269797 / 9083269752
Deputy CMOH-I
03228-266595
Deputy CMOH-II
03228-266489
Deputy CMOH-III
03228-266096

            PASCHIM MEDINIPUR

Police Helpline
8001007868
Dr. Jaydev Barman, Dy. CMOH II as Nodal Officer
8001937278
DR. Kishalay Jana, District Epidemiologist
9153572714
Sujit Mishra, District Data Manager
9734207482

Saturday, 28 March 2020

ভারত নিউজের পক্ষ থেকে সকলকে আবার একবার আবেদন ।

 ভারত নিউজ এর পক্ষ থেকে সকলকে আবার একবার আবেদন ।
           ভারত নিউজ এর পক্ষ থেকে সকলকে আবার একবার আবেদন করোনা পরিস্থিতির মোকাবেলা করার জন্য লকডাউন আইন আপনারা যথাযথভাবে মেনে চলুন । ভারতবর্ষের মতো দেশে করোনা যদি স্টেজ থ্রিতে  চলে যায় তখন তার সংক্রমণ হবে ভয়াবহ কারণ এখানে জনঘনত্ব অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি এবং তখন পরিস্থিতি সামলানো এক প্রকার অসম্ভব হয়ে যাবে । আপনারা বাড়ির বাইরে যাবেন না অকারনে । অত্যাবশ্যক পণ্য কেনার জন্য বাড়ির একজন বাজারে যান এবং যতটুকু সময় থাকা দরকার ততটুকু সময় থাকুন । এই লড়াই আপনি লড়ছেন আপনার নিজের জন্য , পরিবারের জন্য , এবং দেশের জন্য তাই এই লড়াইতে জয়ী হওয়ার জন্য সকলে মিলে শপথ করুন আপনারা লকডাউন আইন আন্তরিকভাবে মেনে চলবেন ।না চললে  করোনা ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির দিকে এগিয়ে যাবে । সরকার কিন্তু তখন হাত গুটিয়ে বসে থাকবে না সেক্ষেত্রে আধাসামরিক বাহিনীকে রাস্তায় নামাবে । আধা সামরিক বাহিনী কিন্তু আরো কঠোরভাবে দমন করতে পারে । কিন্তু আমরা চেতনা সম্পন্ন মানুষ সেই পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাব কেন , আসুন আমরা সবাই যাতে দায়িত্ব সহকারে লকডাউন আইন পালন করে করোনা সংক্রমণ রোধ করতে পারি সেজন্য সচেষ্ট হই ।

লকডাউনের সময় আপনার পাশে অ্যাপোলো ফার্মেসী । দেবে ভিডিও কলিং এ চিকিৎসকের পরামর্শ ও ওষুধের ফ্রি হোম ডেলিভারি ।

ভারত নিউজ : লকডাউন । ওষুধের প্রয়োজন । বাইরে যেতে দ্বিধা বোধ করছেন । শরীরটা অসুস্থ বোধ করছেন । ডাক্তারের কাছে গেলে ভালো হত । কিন্তু যাবেন কিভাবে ? গাড়িতো বন্ধ । আপনার সাহায্যের জন্য এগিয়ে এলো অ্যাপোলো ফার্মেসী । অ্যাপোলো ফার্মেসী আপনার বাড়িতে পৌঁছে দেবে ফ্রি হোম ডেলিভারি । আপনাকে মোবাইলে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে হবে । অ্যাপটির নাম অ্যাপোলো 24 ×7 । এই অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাপোলোর ডাক্তারদের সঙ্গে ফ্রিতে ভিডিও কলিং করে চিকিৎসা সংক্রান্ত পরামর্শ নিতে পারবেন । এছাড়া, ঐ অ্যাপের মাধ্যমে ওষুধের অর্ডারও দিতে পারবেন । ওষুধ পৌঁছে যাবে আপনার বাড়িতে ।

নেতাজী অর্ন্তধান নিয়ে ভারত নিউজের নিজস্ব বিশ্লেষণ ।


ভারত নিউজ : নেতাজীর মৃত্যু নিয়ে অফিসিয়ালি বলা হয় তিনি তাইহোকু বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেছেন কিন্তু যদি নিছকই দুর্ঘটনা হয় তাহলে সেটা নিয়ে এতো কেনো গোপনীয়তা বছরের পর বছর । এরকম তো কতো বিমান দুর্ঘটনাই ঘটে থাকে । নেতাজীর মৃত্যু সংক্রান্ত ফাইলগুলো উন্মুক্ত করে দিলেই সব জল্পনার অবসান হয়ে যাবে । সেইসঙ্গে একটা ডেথ সার্টিফিকেট ইস্যু করে দিলেই হয় । একটা খুব কমন সেন্স কি বলে দুর্ঘটনায় মৃত্যু নিয়ে কোনও গোপনীয়তা থাকতে পারে কি ?
                         আরেকটা তত্ত্ব স্বাধীনতার পর তিনি ঘৃণায় দেশে ফিরতে চাননি । তিনি তো এই অভাগা দেশটাকে গড়তে চেয়েছিলেন তাহলে তিনি দেশে না ফিরে দেশটাকে গড়বেন কি করে ? তিনি তো দেশের সমস্যার মুখোমুখি হতে চেয়েছিলেন তাই নিজের সবকিছু ত্যাগ করেছিলেন । আর সেটাই যদি হয় তাহলে এতো গোপনীয়তা কেন নেতাজী সংক্রান্ত ফাইলগুলো প্রকাশ করতে ? ফাইল প্রকাশ করে জানিয়ে দিলেই হয় তিনি ঘৃণায় আর দেশে ফিরতে চাননি । জল্পনারও অবসান হয় ।
                         যে গুমনামি বাবার গল্প বছরের পর বছর শোনানো হয়, ভেবে দেখুন তো যার পদচারণায় আসমুদ্র হিমাচল ব্রিটিশ সাম্রাজ্য কেঁপে ওঠে সেই সুভাষচন্দ্র নিজেকে বাঁচাতে আত্মগোপন করে থাকবেন, এটা কি তাঁর চরিত্রের সঙ্গে মানানসই গল্প ? হিটলার পর্যন্ত তাঁকে নিয়ে বিস্মিত হয়েছিলেন, সেই নেতাজী একটা চুক্তির ভয়ে পালিয়ে বেড়াবে এটা কি হতে পারে ? গুমনামি বাবার গল্পটা মূল প্রশ্ন থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর জন্য বানানো হয়েছে । 
                         নেতাজী যদি আত্মগোপন করে থাকতেন তাহলে তিনি তো গোপন জায়গা থেকেই ভারতবাসীকে বার্তা দিতে পারতেন । তাহলে, ধরে নেওয়া যেতে পারে তাঁকে বন্দী করে রাখা হয়েছিল যাতে কোনওভাবে প্রকাশ্যে আসতে না পারেন এবং বার্তা না পাঠাতে পারেন ।
                         যদি এরকম কোনও চুক্তি হয়ে থাকে নেতাজী প্রকাশ্যে এলেই তাঁকে ভারত সরকার যুদ্ধবন্দি হিসেবে ব্রিটেনের হাতে তুলে দিতে বাধ্য থাকবে, বাস্তবে পারতোনা । স্বাধীন ভারত সরকার পারতোনা । জনমতের চাপে , জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদের কাছে ভারত ও ব্রিটিশ সরকার পারতোনা একটি ষড়যন্ত্রমূলক চুক্তিতে তাঁকে আটক করতে । কারণ, নেতাজী ছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামী । তিনি মুক্ত অবস্হায় কোথাও অবস্হান করলে নিশ্চিতভাবেই দেশবাসীকে বার্তা দিতেন । চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও ফিরে আসতে পারতেন । যদি নেতাজী গোপন জায়গা থেকেও ভারতবাসীকে বার্তা পাঠাতেন আসমুদ্র হিমাচল ভারতবাসী  রাস্তায় নেমে যেত ।
                          রেনকোজি মন্দিরে রাখা নেতাজীর চিতাভস্মের ডিএনএ টেস্টের দাবি বারবার তোলা হলেও করা হয়নি একটাই কারণে তাহলে প্রমাণিত হয়ে যাবে ওটা নেতাজীর চিতাভস্ম নয় ।
                          নেতাজী থাকলে কিছুজন কোনদিনই ভারতের ক্ষমতালাভ করতে পারতেননা । স্বাধীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতেন নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু । অপরদিকে ব্রিটিশরা চেয়েছিল ভারত ছাড়ার আগে তাকে দুর্বল করে দেওয়া যাতে ভারত কোনদিনই বিশ্বের টপ টেন কান্ট্রিতে যেতে না পারে । সুভাষ থাকলে একদিন ভারত ব্রিটেনের ওপর দাদাগিরি করবে । বিশ্বের আরো কয়েকটি দেশ ভেবেছিল ভারতের মতো বৃহৎ দেশ সুভাষচেন্দ্রর নেতৃত্বে থাকলে একদিন আমাদের ওপরে উঠে বশ হয়ে যাবে কারণ ভারতের আছে বিপুল সম্পদ , মেধা , দরকার একজন যোগ্য নেতা । সুভাষচন্দ্রের নেতৃত্বে ভারত অপ্রতিরোধ্য হয়ে যাওয়ার আগে তাকে অকেজো করে দাও । সুতরাং, বোঝাই যাচ্ছে সুভাষ থাকলে কাদের স্বার্থ ক্ষুণ্ণ হতো, সুভাষকে সরিয়ে দিলে কাদের লাভ । হয়তো, কোনও কোনও দেশ সুভাষকে সহায়তা করতো কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটেনের জয়লাভের ফলে এবং অন্যান্য শক্তিধর রাষ্ট্রের চোখরাঙানিতে কেউ সুভাষকে সহায়তা করার সাহস পাননি । 
                          আগুন আর শত্রুর শেষ রাখতে নেই । সুভাষ যাদের স্বার্থের প্রতিবন্ধক তারা সুভাষকে মুক্ত অবস্হায় রাখবেনা এটা একটু তলিয়ে ভাবলেই বোঝা যাবে, এরজন্য তথ্যপ্রমাণ দরকার নেই । তাই, গুমনামি বাবা, অমুক সাধু, তমুক সাধু এগুলো আইওয়াশ করা গল্প ছাড়া কিছু নয় । ব্রিটিশের নজরবন্দি থেকে পালানো আর সিংহের গুহা থেকে পালানো এক । সেটা আর কেউ না জানুক ব্রিটেন জানে । সুভাষচন্দ্রের জনভিত্তি কতটা শক্তিশালী সেটা হরিপুরা ও  ত্রিপুরি কংগ্রেসে বোঝা গিয়েছিল । এইরকম একজন ব্যাক্তিকে গোপন চুক্তি করে আড়াল করে দেওয়া আর তিনি সাধু সেজে তপস্যা করবেন ফুৎকারে উড়িয়ে দিন এইসব আজগুবি গল্প । ঐ গোপন চুক্তিকে তোয়াক্কা না করেই সশরীরে হাজির হতেন ভারতের বুকে । ব্রিটেনের ক্ষমতা নেই চোরের মতো রাতের অন্ধকারে করা চুক্তি দেখিয়ে সুভাষকে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে এরকম দাবি করা ।
                         সুভাষের পরিবারবর্গকে সেরকমভাবে কোনদিন দাবি করতে দেখা যায়নি এই অর্ন্তধান রহস্য উদঘাটন করার জন্য । কেন সেটা জানা নেই । 
                          তাঁকে যে অন্য কোনও দেশের কারাগারে গোপনে বন্দী করা হয়েছিল এব্যাপারে কোনও সংশয় নেই । স্বাধীন ভারতেও একাধিক হাই প্রোফাইল নেতার মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন আছে । শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়কে যে নার্স ইঞ্জেকশন দেয় তাকে গায়েব করে দেওয়া হয় । সঞ্জয় গান্ধীর ব্যাক্তিগত বিমান দুর্ঘটনা বিতর্কিত । লাল বাহাদুর শাস্ত্রী তাসখন্দে গিয়ে মাংস খেতে গিয়ে গলায় হাড় আটকে মারা যান, এরকম মৃত্যু আদৌ পসিবিল কিনা প্রশ্ন আছে ।
                         নেতাজী সংক্রান্ত ফাইলগুলো এতদিন প্রকাশ না করার কারণ বিদেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে স্বাক্ষরিত চুক্তি । কিন্তু চুক্তির একটা মেয়াদ থাকে । সেই মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও আবার বৃদ্ধি করা হয়েছে কারণ বিদেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক খারাপ হবে এই যুক্তিতে । তাহলে, এটা নিয়ে আর কোনও সংশয় থাকার কথা নয় যে বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজীর মৃত্যু আষাঢ়ে গল্প ছাড়া কিছু নয় । শুধু যেটা এখনও প্রশ্ন তাহলে তাঁকে কোথায় বন্দী করে রাখা হয়েছিল , তাঁর শেষ পরিণতি কি , সেটা জানা যেতো যদি ফাইলগুলো প্রকাশ্যে আনা যেতো কিন্তু বারবার চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও বাড়ানো হচ্ছে । কতটা ষড়যন্ত্র হয়েছিল সেটা অনুমেয় ।

Thursday, 26 March 2020

করোনা ভাইরাসে আক্রান্তর সর্বশেষ আপডেট রাজ্যভিত্তিক ।

করোনা কুকীর্তির স্রষ্টা চীনা কমিউনিস্ট সরকার তাই কি এদেশের কমিউনিস্টরা নীরব ?

ভারত নিউজ : করোনা ভাইরাস সংক্রমণ এই কুকীর্তির স্রষ্টা পুরোপুরি চীনের কমিউনিস্ট সরকার । এর সাথে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বা নরেন্দ্র মোদির ' অসহিষ্ণু ' সরকারের কোন দায় নেই । ভারতের কমিউনিস্ট দলগুলি কথায় কথায় মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক এই ধ্বনি তোলে আর মোদী সরকার তো তাদের কাছে প্রতিমুহূর্তে অসহিষ্ণু সরকার । অথচ চীনের করোনা কুকীর্তিতে বিশ্ব আজ বিপন্ন , অর্থনীতি ধ্বংসের মুখে , বিপন্ন মানবসমাজ , মানুষ রুজি-রোজগার হারাচ্ছে , খাদ্যের সন্ধানে রাস্তাঘাটে বেরোলেই পুলিশের লাঠিচার্জের মুখে মানুষ - সমস্ত কিছুর মূলে চীনের কমিউনিস্ট সরকার  অথচ আশ্চর্যজনক ভাবে এদেশের কমিউনিস্ট  দলগুলি এখনও পর্যন্ত চীনের বিরুদ্ধে একটা বাক্যও খরচ করেনি , অদ্ভুতভাবে তারা নীরব । অর্থাৎ সারাবিশ্বে কমিউনিস্ট দলগুলির অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখাই তাদের একমাত্র দায়িত্ব মানুষের প্রতি কোন দায়িত্ব তাদের নেই । যে এস ইউ সি আই কমিউনিস্ট পার্টি সবসময় আদর্শের কথা বলে , মানুষের কথা বলে সেই দলটিও মানুষের মৃত্যুর মিছিল দেখেও চীনের বিরুদ্ধে নীরব । এখন প্রমাণ হয়ে গিয়েছে চিনও একটি সাম্রাজ্যবাদী দেশ । সারা বিশ্বকে দুর্বল করে চীনের আধিপত্য বিস্তার করতে তারা এই করোনা ভাইরাসের খেলাটি খেলেছে আর ভারতের কমিউনিস্ট দলগুলোর কাছে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক কিন্তু চীনা সাম্রাজ্যবাদ এগিয়ে যাক এটাই তাদের নীতি । ভারতের কমিউনিস্ট দলগুলি প্রতিমাসে আমেরিকার প্রেসিডেন্টের কুশপুতুল পোড়ায় , ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কুশপুতুল পোড়ায় কিন্তু একবারও কি চীনা প্রেসিডেন্টের কুশপুতুল পুড়িয়েছে উত্তর দিক ভারতের কমিউনিস্ট দলগুলি । এই প্রশ্ন এবার ভারতের আপামর জনগণ কমিউনিস্টদের করবে । উত্তর দেওয়ার জন্য কমিউনিস্ট দলগুলি প্রস্তুত থাকুক । এর আগে ভারত-চীন যুদ্ধে ভারতের কমিউনিস্ট দলগুলি চীনের পক্ষ নিয়েছিল । তখনই তারা প্রমাণ করে দিয়েছিল তারা দেশদ্রোহী আর এখন প্রমাণ করে দিচ্ছে তারা মানবসভ্যতা বিরোধী । চীন বরাবরই ভারতের বিরুদ্ধে আগ্রাসন চালিয়ে গিয়েছে , ভারতের চিরশত্রু পাকিস্তানকেও বিভিন্নভাবে মদত দিয়ে গিয়েছে সবকিছুতেই নীরব থেকেছে ভারতের কমিউনিস্ট দলগুলি । করোনার মত মহামারীতে ইতালির যে অবস্থা হয়েছে ভারতেরও যদি একই অবস্থা হতো ( যদিও হবেনা ভারতবাসী আটকে দেবে ) এদেশের কমিউনিস্ট সর্মথকরা কি পার পেয়ে যেত , তাদেরকে কি চীন করোনার টিকা আগেই দিয়ে রেখেছিল ?

Wednesday, 25 March 2020

লকডাউন আইন মানবিকভাবে প্রযোজ্য হোক ।

ভারত নিউজ : লকডাউন আইন মানবিকভাবে প্রযোজ্য হোক । করোনা ভাইরাসকে আটকাতে লকডাউন খুব দরকার ছিল এবং এজন্য জমায়েত ভাঙাটা দরকার । তবে , অনেক জায়গা দেখা যাচ্ছে একা একা বা দুজন যাচ্ছে সেখানেও পুলিশ লাঠিচার্জ করছে । হয়তো কেউ নিত্য প্রয়োজনীয় খাবার কিনতে যাচ্ছে , এরকম বিষয়গুলিকে পুলিশ প্রশাসন মানবিকভাবে দেখুক । কোথাও দোকানে ভিড় থাকলে মানুষ যাতে দূরত্ব সহকারে দাঁড়ায় পুলিশ সেগুলো দেখুক । পুলিশ বিশেষভাবে জোর দিক চায়ের দোকানের আড্ডা , সন্ধ্যাবেলার তাসের আড্ডা এগুলোতে । ওষুধ আনতে গেলে প্রেসক্রিপশন দেখানোর সুযোগ দেওয়া হোক । উল্লেখ্য , অত্যাবশ্যক খাদ্য , ওষুধ এগুলো ছাড় দেওয়া হয়েছে ।

Tuesday, 24 March 2020

করোনা সংক্রান্ত ফ্রি পরামর্শ পাওয়ার জন্য ডাক্তারবাবুদের নম্বর ।

These doctors you can consult for free on phone 

For telephonic guidance on COVID-19 from 8 am to 12 noon - 
Dr Tushar Shah.   9321469911
Dr M Bhatt.           9320407074
Dr D Doshi.           9820237951
Dr D Rathod.         8879148679
Dr R Gwalani.        8779835257
Dr D Kansara.       8369846412

For telephonic guidance on Covid-19 from 12 to 4 pm - 
Dr G Kamath.      9136575405
Dr S Manglik.       9820222384
Dr J Jain.             7021092685
Dr A Thakkar.      9321470745
Dr L Bhagat.        9820732570
Dr N Shah.           9821140656
Dr S Phanse.        8779328220
Dr J Shah.            9869031354

For telephonic guidance on Covid-19 from 4 to 8 pm - 
Dr N Zaveri.        9321489748
Dr S Ansari.        7045720278
Dr L Kedia.          9321470560
Dr B Shukla.        9321489060
Dr S Halwai.        9867379346
Dr M Kotian.        8928650290

For telephonic guidance on Covid-19 from 8 to 11 pm - 
Dr N Kumar.           8104605550
Dr P Bhargav.        9833887603
Dr R Chauhan.       9892135010
Dr B Kharat.           9969471815
Dr S Dhulekar.        9892139027
Dr S Pandit.           9422473277

P.S. - Another excellent helpline (24×7) has been initiated by Indian Medical Association. The numbers are +919999672238 and +919999672239.

স্বাস্হ্য পেশার সাথে যুক্ত কর্মীদের কেউ ভাড়া বাড়ি ছাড়তে বলবেননা ।

ভারত নিউজ : ভারত নিউজের পক্ষ থেকে সকলকে আবেদন স্বাস্হ্য পেশার সাথে যুক্ত কর্মীদের কেউ ভাড়া বাড়ি ছাড়তে বলবেননা । তাঁরা যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করেছেন ও সুরক্ষিত রেখেছেন । তাঁরা না থাকলে এই মহামারি আটকানো যাবেনা । তারা আপনার বাড়িতে ভাড়া নিয়ে থাকলে তাদের সঙ্গে কো - অপারেশান করুন ।

বাড়ির পরিচারিকাদের ছুটি দিয়ে নিজের কাজ নিজে করুন । নিজেকে ও দেশকে বাঁচান ।

ভারত নিউজ : আপাততঃ বাড়িতে নিজের কাজ নিজে করুন , পরিচারিকাদের ছুটি দিন । কিন্তু , এখনও অনেকে বাড়ির পরিচারিকাদের ছুটি দেননি । তাদের দিয়ে কাজ করাচ্ছেন । সরকার প্রাইভেট সেক্টর , অসংগঠিত ক্ষেত্র ছুটি দিতে বলেছিল তাদের কাজ ও বেতন সুরক্ষিত রেখে । বাড়ির পরিচারিকাদের অনেকে সবেতন ছুটি দিয়ে দিলেও অনেকেই এখনও তাদের দিয়ে কাজ করাচ্ছেন । এর পরিণতি হবে মারাত্মক । অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাড়ির পরিচারিকারা একাধিক বাড়িতে কাজ করেন যা করোনা ভাইরাস ছড়ানোর জন্য আদর্শ উপকরণ । তাদেরকে তো বাড়ি থেকে রাস্তায় আসতে হচ্ছেই সেইসঙ্গে এর ঘর ওর ঘর হয়ে ভাইরাস ছড়ানোর উপযুক্ত বাহক হয়ে কাজ করছে । হতেই পারে রাস্তায় তার মুখে ভাইরাস প্রবেশ করলো বা সে আক্রান্ত  কারোর ঘরে গিয়ে ভাইরাসের বাহক হলো তারপর আপনার ঘরে করোনাকে অতিথি করে নিয়ে এলো । সঙ্গে সঙ্গে আপনিতো বুঝতে পারবেননা তাই ওদের কাজ থেকে আপাততঃ সবেতন ছুটি দিন । ওদের নিরাপদ রাখুন, নিজেকে নিরাপদ রাখুন, দেশকে নিরাপদ রাখুন । নিজের কাজ নিজে করুন কয়েকদিন । যারা একান্ত শারীরিকভাবে অক্ষম তাদের ব্যাপারটা ব্যতিক্রমী । যাদের বাড়িতেই কাজের মেয়ে সবসময় থাকে তারা রাখতে পারেন তবে তাদের বলুন এখন বাড়িতে যাওয়া যাবেনা বা বাড়ির লোকের দেখা করতে আসা যাবেনা ।

Monday, 23 March 2020

লকডাউনের আওতায় পাঁশকুড়া ও এগরা পুরসভা ।

ভারত নিউজ : অবশেষে, পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়া ও এগরা পুরসভাকে লক ডাউনের আওতায় নিয়ে আসা হল । প্রথম বিজ্ঞপ্তিতে এই দুই পুরসভায় লক ডাউন না থাকায় অনেকেই বিধিনিষেধ মানছিলনা । প্রশাসনও কঠোর ব্যবস্থা নিতে পারছিলনা । পাঁশকুড়ার নাগরিকেরা অনেকেই পাঁশকুড়াকে মহামারি থেকে বাঁচাতে লক ডাউন চেয়েছিলেন । ভারত নিউজও প্রশাসনের কাছে বার্তা পাঠিয়েছিল । সরকার সিদ্ধান্ত নেয় আজ দুপুর দুটো থেকে লক ডাউন করা হবে । জেলা প্রশাসন এই মর্মে অর্ডার জারি করেছে ।

এভাবেই ফেলা দেওয়া হচ্ছে অবিক্রীত ফুল ।

ভারত নিউজ : ফুলের শহর পাঁশকুড়ায় এভাবেই ফেলে দেওয়া হচ্ছে অবিক্রীত ফুল । সবের মূলে একটাই কারণ করোনা । বাজার বন্ধ, যোগাযোগ বন্ধ তাই বেচাকেনাও বন্ধ । লক্ষ লক্ষ টাকার ফুল ফেলে দেওয়া ছাড়া কোনও উপায় নেই পাঁশকুড়ার ফুল চাষীদের কাছে ।

পাঁশকুড়া লক ডাউন হোক চাইছেন অনেকেই ।

ভারত নিউজ : পাঁশকুড়া পুরসভায় লক ডাউন হয়নি । সচেতন নাগরিকেরা আইন হোক নাহোক দায়িত্বশীল নাগরিকের ভূমিকা পালন করছেন । কিন্তু এক শ্রেণীর নাগরিক হয় বিপদ বুঝতে পারছেননা নাহয় ডোন্ট কেয়ার মনোভাব দেখাচ্ছেন । লক ডাউন না থাকায় প্রশাসন বলপ্রয়োগ করতে পারছেননা । চায়ের দোকানে কেউ ভিড় করছেন , কেউ রাস্তাঘাটে গায়ে গায়ে যাচ্ছেন । এমনকি, পি ডব্লিউ ডি মাঠেও অনেকে খেলার অনুশীলন করছেন । তাদের এইসমস্ত কাজকারবারে অনেকেই হতবাক । তাই, অনেকেই বলছেন পাঁশকুড়াকে মড়ক আর মহামারি থেকে রক্ষা করতে লক ডাউন করা হোক । তারজন্য সাময়িক সমস্যা হলেও সেটা তাঁরা মেনে নেবেন । পাঁশকুড়ার বিশিষ্ট্য আবৃত্তিকার সৌরেন চট্টোপাধ্যায় ফেসবুকে লক ডাউনের কথা বলেছেন । সমাজকর্মী অঞ্জন মন্ডল মাঠে খেলার অনুশীলন চলতে দেখে উষ্মা প্রকাশ করেছেন । পাঁশকুড়ার নেতৃবৃন্দ ও প্রশাসকরা কড়া হাতে মোকাবিলা না করলে পরিস্হিতি সংকটজনক হতে পারে । আসলে, একশ্রেণীর মানুষ কঠোর আইন ছাড়া নিয়ম মেনে চলতে চায়না ।

অন্যরুপী করোনা ।

ভারত নিউজ : করোনার মধ্যে অন্য করোনা । দীর্ঘদিন ধরেই এরা ভারতীয় জওয়ানদের ওপর অকস্মাৎ আক্রমণ করে হত্যা করছে । ভারত সরকার আর কতদিন এদের উপদ্রব সহ্য করবে ? আর কত মা তার সন্তান হারাবে , আর কত স্ত্রী এভাবে বিধবা হবে ? সরকার এবার এই উপদ্রব পুরোপুরি অলআউট করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাক । এই সমস্ত সন্ত্রাসবাদি কার্যকলাপের জন্য দেশের অন্যান্য ক্ষেত্রে অগ্রগতি ব্যাহত হচ্ছে । 

Sunday, 22 March 2020

করোনা নিয়ে ট্রোল , জোকস্ , কার্টুন , ছড়া , রসিকতা করবেননা । দেশে ভয়ঙ্কর দুর্দিন আসছে । সবাই সচেতন হোন ।

ভারত নিউজ : করোনা ভাইরাস নিয়ে কোনও নাগরিক ট্রোল, জোকস্, ছড়া, কার্টুন, রসিকতা করবেননা । দেশে এক ভয়ঙ্কর দুর্দিন আসছে । এই দুর্দিনে সকলকে একজোট হয়ে লড়াই করতে হবে । করোনা নিয়ে প্রতি মূহুর্তে ট্রোল করলে এর গুরুত্ব হারিয়ে যাবে । যারা এখনও সচেতন হননি তাদের সতর্ক করা যাবেনা । অনেকেই মজা ভেবে ব্যাপারটা সহজ করে নেবে । বুলবুল ঝড়ের সময়ও নেটিজেনদের একাংশ ট্রোল করেছিলেন । নাচ মেরে বুলবুল তো পয়সা মিলেগা । শহরের মানুষের কাছে সেদিন যেটা ছিল মজার, উপকূলবর্তী এলাকার মানুষের কাছে সেদিন ছিল বাঁচার লড়াই । আজ করোনা ভাইরাস আমাদের কাছে বেঁচে থাকার লড়াই । ইতিমধ্যে, অর্থনীতি চরম সংকটের সম্মুখীন হয়েছে । দিন আনে দিন খায় বা ব্যবসায়ীদের কাছে এটা উভয় সংকটের । ঘরের বাইরে গেলে করোনার থাবা, ঘরে থাকলে ভাতের যোগানে বাধা । তাই, অনেকে হয়তো বুঝতে না পেরে করোনা নিয়ে জোকস্, ট্রোল করছেন কিন্তু বৃহত্তর মানুষের কাছে সেটা নিষ্ঠুর রসিকতা । করোনা এমন একটা ঘাতক যে কাউকেই ছাড়বেনা যদিনা সচেতন হই সবাই তাই সকলে সতর্ক হোন এবং অপরকে সতর্ক করুন এবং লক ডাউন মেনে চলুন যাতে মৃত্যুমিছিল রোধ করা যায় । একসময় হাতে হাত মিলিয়ে লড়াই করেছি, আজ হাত দূরে রেখে লড়াই করতে হবে । এই লড়াই ঘরে থেকে লড়াই । অহেতুক, রাজনৈতিক মন্তব্য এবং নেতিবাচক মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন । ইতিমধ্যে, খাদ্যের যোগানে ঘাটতি পড়েছে , আক্রান্তর সংখ্যাও বাড়ছে । সাতদিন সবাই লক ডাউন ও নিয়মকানুন মেনে চললে স্টেজ টু এ আটকে দেওয়া যাবে । স্টেজ থ্রি ভয়ঙ্কর ! অতি ভয়ঙ্কর । " ভারত নিউজ । অনলাইন নিউজ । মানুষের পাশে । সত্য ঘটনা দেশবাসীকে তুলে ধরবে । "

লক ডাউনের তালিকায় নেই পাঁশকুড়া ।

ভারত নিউজ : পুরসভা এলাকা হলেও পাঁশকুড়া লক ডাউনের তালিকায় নেই । পূর্ব মেদিনীপুরে তমলুক , হলদিয়া, দীঘা,কোলাঘাট ,কাঁথি এই তালিকায় আছে । তথাপি, পাঁশকুড়ার মানুষ সতর্ক থাকুক কারণ পাঁশকুড়ার বহু মানুষ বাইরে থাকেন ,তারা বাড়িতে ফিরেছেন । সবার হয়তো স্ক্রিনিং টেস্ট নাও হয়ে থাকতে পারে । তাছাড়া, পাঁশকুড়া ষ্টেষন একটি জংশন । প্রতিদিন বাইরে থেকে অজস্র মানুষ এখানে আসেন । তাই, লক ডাউনের তালিকায় না থাকলেও এলাকার মানুষ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে সতর্কতা অবলম্বন করুক । সেইসঙ্গে , কিছু মানুষ রাস্তাঘাটে থুতু, পানের পিক ফেলার অভ্যাস বদল করুক ।

খুদেদের কাঁসর ধ্বনি পাঁশকুড়ায় ।

ভারত নিউজ : প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে সারা দেশের সাথে পাঁশকুড়ার একটি পাড়ায় খুদেরা কাঁসর বাজালো । আসলে, এটার মাধ্যমে তারা দেশকে বার্তা দিল করোনা মহামারির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের । ঘন্টাধ্বনিতে করোনার ভাইরাস মরেনা কিন্তু ভারতের মতো বিপুল জনসংখ্যার দেশে সকল নাগরিককে ঐক্যবদ্ধ লড়াইতে সামিল করতে একটা উপলক্ষ্য দরকার । কাঁসর সেই কাজটা করেছে । সেইসঙ্গে, সারা দেশ ও বিশ্ববাসীকে আরো জাগিয়ে তুললো কারণ করোনার কোনও ওষুধ এখনও আবিষ্কার হয়নি, সচেতনতাই একমাত্র ওষুধ । তাই, কাঁসরের প্রতি নেতিবাচক মন্তব্য বা রসিকতা নাকরে এটাকে একতা বা সচেতনতা হিসেবে সবাই দেখুক । মাতঙ্গিনী হাজরা শাঁখ বাজিয়েছিলেন ।শাঁখের ধ্বনিতে ইংরেজ পালিয়ে যায়নি কিন্তু মানুষের মধ্যে উদ্দামতা জেগে উঠেছিল ও মানুষ দলে দলে এসে যোগদান করেছিল । বিদ্যালয় শুরুর আগে প্রার্থনা অনেকটা একতা গড়ে তোলার জন্যই । চিত্র - কুশাংকু সাঁতরা ।

পর্ষদের খাতা দেখার সময় বাড়ানোর আর্জি শিক্ষক সংগঠনের ।

ভারত নিউজ : করোনা সংক্রান্ত উদ্ভুত পরিস্থিতিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের খাতা দেখার সময় বাড়ানোর ও আপাততঃ খাতা আনতে যাওয়া ও দিতে যাওয়ার প্রক্রিয়া স্হগিত রাখার আবেদন জানালো শিক্ষক সংগঠনগুলি । এই মূহূর্তে লক ডাউন রাজ্যে, যতটা সম্ভব বাড়িতে থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, খাতা দেওয়া নেওয়ার ফলে প্রধান পরীক্ষকের বাড়িতে ভিড় করা, রাস্তাঘাটে যানবাহনের অভাব ফলে করোনা নিয়ে বিপদ বা ঝুঁকি বাড়ার আশঙ্কা । তাছাড়া, উচ্চ মাধ্যমিকের কয়েকটি  পরীক্ষা ১৫ ই এপ্রিল পর্যন্ত স্হগিত করে দেওয়ায় ফলপ্রকাশ এমনিতেই বিলম্ব হবে । তাই, এইমূহুর্তে নতুন করে খাতা দেওয়া ও নেওয়ার কাজ স্হগিত রাখার আবেদন জানাচ্ছে শিক্ষক সংগঠনগুলি  ও শিক্ষক শিক্ষিকারা ।

শুনশান জঙ্গলমহলের রাস্তা ।

শুনশান রাস্তা । জঙ্গলমহলের রাস্তা । ছবি -  চিরঞ্জীব সামন্ত । প্রত্যেকে নিজের বাড়ি সংলগ্ন ছবি ক্যামেরাবন্দি করে ভারত নিউজকে সহযোগিতা করেছেন ।

Saturday, 21 March 2020

জনতা কারফিউতে সৈকত শহর দীঘা ।

পর্যটকহীন , শুনশান দীঘা সৈকত শহর । সামান্য কয়েকজন পর্যটক থাকলেও তারা সবাই হোটেলে রয়েছেন । ফলে, সমুদ্রের গর্জন থাকলেও সেই গর্জন শোনার জন্য কেউ নেই । 

জনতা কারফিউতে পাঁশকুড়া ।

জনতা কারফিউতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগ দিল পাঁশকুড়াবাসী । পাঁশকুড়া বাস স্ট্যান্ড এবং স্টেশন রোড শুনশান । করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য জনগণ সচেতন নাগরিকের ভূমিকা পালন করছেন। প্রায় সব দোকান, যানবাহন বন্ধ রয়েছে। মানুষ একটা কথাই বলছেন আগে প্রাণে বেঁচে থাকি ,তারপর সবকিছু । আপনিও সচেতন নাগরিকের ভূমিকা পালন করুন ও বাড়িতেই থাকুন। আমরা অবশ্যই জয়ী হব।
চিত্র- Subhasis Pradhan ও Prasenjit Samanta

স্বাস্থ্যকর্মীদের রাতের অস্থায়ী বিছানা হাসপাতালের টেবিল ।

স্বাস্থ্যকর্মীদের রাতের অস্থায়ী বিছানা হাসপাতালের চেয়ার বা টেবিল । করোণা  সতর্কতায় সাধারণ মানুষ যখন বাড়ির নিরাপদ স্থানে রয়েছে তখন হাসপাতালের ডাক্তার , নার্স , টেকনিশিয়ান ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীরা দিবারাত্র জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে চলেছেন।কাজের মাঝে হাসপাতালের চেয়ার , টেবিলে সাময়িক শরীরের ক্লান্তি মিটিয়ে নিচ্ছেন । উল্লেখ্য , করোনার কোনও ওষুধ এখনও পর্যন্ত আবিষ্কার হয়নি । সতর্ক থাকা এবং নিরাপদ জায়গায় থাকাই আপাতত এর একমাত্র ওষুধ কিন্তু স্বাস্থ্যব্যবস্থার সাথে যুক্ত ব্যক্তিগণ এর আওতার বাইরে ।

জনতা কারফিউ এর দিন নন্দীগ্রাম ।

জনতা কারফিউ এর দিন শুনশান নন্দীগ্রাম বাজার । করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সামিল নন্দীগ্রামবাসী । চিত্র - মানস কুমার মন্ডল ।

শুনশান দীঘাগামী রাস্তা ।

রামনগরের কাছে দীঘাগামী রাস্তা আজ জনতা কারফিউতে শুনশান । করোনার প্রকোপে এমনিতেই পর্যটনকেন্দ্রগুলিতে শুনশান । জনতা কারফিউতে সাড়া দিয়ে স্হানীয় মানুষও আজ বাড়িতেই রয়েছে । ফলে রাস্তা , বাজার ফাঁকা ।

জনতা কারফিউ এর দিন ওষুধের হোম ডেলিভারি দেবে অ্যাপোলো ।

জনতা কারফিউ এর দিন ওষুধের হোম ডেলিভারি দেবে অ্যাপোলো ফার্মেসী । এমারজেন্সি ওষুধের প্রয়োজন , দ্বিধা বোধ করছেন, বাইরে যাবেন কিনা, প্রধানমন্ত্রীর জনতা কারফিউ এ সাড়া দিয়ে আজকের দিনে হোম ডেলিভারি দেবে অ্যাপোলো ফার্মেসী । ফোন করতে হবে এই নম্বরে - 1860 500 0101 , 8585022111 , 8585022112 , 18605000101 . অতিরিক্ত ডেলিভারি চার্জ লাগবেনা ।

করোনা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর আবেদন ।

 *তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ*
পশ্চিমবঙ্গ সরকার
নবান্ন, ৩২৫ শরৎ চ্যাটার্জি রোড, হাওড়া ৭১১১০২
স্মারক সংখ্যা: ৭৫/আইসিএ/এনবি
তারিখ: ২১/০৩/২০২০
*মুখ্যমন্ত্রীর আবেদন*
সতর্ক থাকুন, ভালো থাকুন।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হচ্ছে যারা বিদেশ থেকে বা বাইরের রাজ্য থেকে এসেছেন, তাঁরা ১৪ দিন বাড়ির বাইরে বেরবেন না।
নিজেকে অবশ্যই আলাদা করে রাখুন। বাকিদের সুস্থ ও ভাল রাখতে নিজের ব্যবহার করা জিনিস অন্যরা যাতে ব্যবহার না করেন, তা নিশ্চিত করুন।
সাবধানে থাকুন, বিশ্রামে থাকুন। জ্বর, শ্বাসকষ্ট বা অন্য কোন উপসর্গ দেখা দিলে, ডাক্তারবাবুর পরামর্শ নিন।
বিদেশ থেকে বা বাইরের রাজ্য থেকে যারা এসেছেন, তাঁদের আরও একবার অনুরোধ করা হচ্ছে ১৪ দিন বাড়ির বাইরে না বেরতে। বাইরের কাজকর্ম কিছুদিন পরে করুন।
আতঙ্কিত হবেন না, আতঙ্ক ছড়াবেন না। 
সকল রাজ্যবাসীকে অনুরোধ করা হচ্ছে কোন অবস্থাতেই আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না। সেরকম পরিস্থিতি দেখলে, স্থানীয় পুলিশ-প্রশাসনকে খবর দিন।
সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
*মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়*

বন্ধ হয়ে গেল মনসা মন্দিরের বাৎসরিক মেলা ।

জকপুর মাদপুর মনসা মন্দিরে বাৎসরিক মেলা ও লোকসমাগম এবছর বন্ধ রাখা হচ্ছে করোনা সতর্কতার কারণে । উল্লেখ্য , বাৎসরিক মেলায় লক্ষাধিক লোকের সমাগম হয় । এছাড়া, ১৫ ই এপ্রিল পর্যন্ত মন্দিরের প্রতিদিনের পুজো ও দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষেধ করা হয়েছে । আগামী বছর থেকে প্রতি বছর চৈত্র মাসের তৃতীয় মঙ্গলবার যে বাৎসরিক হয় তা যথারীতি চলবে ।

বন্ধ হয়ে গেল উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা

বন্ধ হয়ে গেল উচ্চমাধ্যমিকের পরীক্ষা । আগামী সপ্তাহে উচ্চমাধ্যমিকের কোন পরীক্ষা হচ্ছে না । একই সাথে বিভিন্ন স্কুলে চলা একাদশ শ্রেণীর পরীক্ষাও বন্ধ হয়ে গেল করোনা সংক্রমণের কারণে ।পরবর্তী পরীক্ষার সূচি ১৫ ই এপ্রিল এর পর জানানো হবে ।

পাঁশকুড়ার বটতলা বাজারে আলুর কালোবাজারি আটকাল পাঁশকুড়া থানার পুলিশ ।

পাঁশকুড়ার পুরুষোত্তমপুর লাগোয়া বটতলা হাটে গতকাল আলুর খুচরো ও পাইকারি বিক্রিতে কালোবাজারি , মজুতদারি ও অধিক দামে বিক্রির চেষ্টা চলছিল । শুক্রবার ও সোমবার বিকেলে এখানে হাট বসে । খবর পেয়ে পাঁশকুড়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় । পুলিশ ব্যবসায়ীদের ২০ টাকা মূল্যের মধ্যে আলু বিক্রির নির্দেশ দেয় এবং একজনকে বেশি করে বিক্রি না করে সবাইকে অল্প অল্প বিক্রি করতে বলে । উল্লেখ্য, উদ্ভুত পরিস্থিতিতে এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী কালোবাজারি করার চেষ্টা করছে । তবে, প্রশাসন এবারে সক্রিয় থাকায় মানুষ কিছুটা স্বস্তিতে আছে । প্রতীকি ছবি 

Friday, 20 March 2020

রবিবার বাড়িতে থাকতে বলার কারণ করোনা ভাইরাসের চেনটাকে ভেঙে দেওয়া ।

রবিবার প্রধানমন্ত্রী সকলকে বাড়িতে থাকতে বলেছেন । শুধু অত্যাবশ্যক পরিষেবার সাথে যুক্ত কর্মীদের ছাড় দেওয়া হয়েছে । এর তাৎপর্য্য আছে । সময়টা সকাল ৭ টা থেকে রাত্রি ৯ টা । অর্থাৎ মোট ১৪ ঘন্টা । গবেষকদের মতে করোনার জীবাণু ১২ ঘন্টা সক্রিয় থাকে । তাহলে, ঐ ১৪ ঘন্টা আমরা সংস্পর্শ এড়াতে পারলে অন্যের শরীরে সংক্রমিত হতে পারবেনা । ফলে,করোনার চেনটা নষ্ট হয়ে যাওয়া যাবে এবং নতুন করে সংক্রমণ এড়ানো যাবে । সংক্রমিত ব্যাক্তিকে চিকিৎসা করাতে হবে কিন্তু নতুন করে সংক্রমণ আটকাতে চেনটাকে ভাঙতে হবে । তাই, এই প্রক্রিয়াটিকে সম্পন্ন করতে ঐদিন ভারতের সমস্ত জনসাধারণকে সহযোগিতা করতে হবে । রবিবার দিনটিকে বেছে নেওয়া হয়েছে কারণ ঐদিন প্রায় সবার ছুটি থাকে তাই প্রশাসন অচল হয়ে যাবেনা । বিপুল জনসংখ্যার দেশ ভারতে এই সংক্রমণ এখনই রোধ করতে না পারলে স্বাস্হ্য কাঠামো ভেঙে পড়বে । করোনা নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য বা রসিকতা , ট্রোল করবেননা কারণ দেশের সংকটজনক পরিস্থিতিতে সকলকে সতর্ক হতে হবে ।

Thursday, 19 March 2020

নির্ভয়ার ধর্ষকদের ফাঁসির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালো মানবাধিকার সংগঠন APDR

নির্ভয়ার ধর্ষকদের ফাঁসির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালো মানবাধিকার সংগঠন এপিডিআর । এর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানালো বিভিন্ন মহল । যে নৃশংসভাবে ধর্ষণ ও হত্যা করা হয়েছিল নির্ভয়াকে তার হত্যাকারীদের আদৌ মানবাধিকারের মধ্যে রাখা উচিত কিনা সেই প্রশ্ন উঠছে । অনেকের মতে,  এইধরনের সংগঠনের জন্যই খুনী ও ধর্ষকরা সাহস পেয়ে যায় । নির্ভয়ার ধর্ষকদের বিচারের টালবাহানা নিয়ে দেশবাসী এমনিতেই ক্ষুব্ধ ছিল ।

রবিবার জনতা কারফিউ পালন করতে বললেন প্রধানমন্ত্রী ।

রবিবার খুব এমারজেন্সি ছাড়া জনতাকে ঘর থেকে বের হতে বারণ করলেন প্রধানমন্ত্রী । তবে, জরুরি পরিষেবার সাথে যুক্ত কর্মীদের ছাড় দেওয়া হয়েছে । সম্ভবতঃ, একদিন সবাইকে বাড়ির মধ্যে রেখে করোনার সংক্রমণকে বন্দী করার চেষ্টা করা হচ্ছে ।

করোনা পরীক্ষা শিবির ।

পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগরে করোনা পরীক্ষার ক্যাম্প করা হল । কাজের জন্য যারা বাইরে থাকেন তারা অনেকেই বাড়িতে ফিরেছেন । মূলতঃ, তাদেরই করোনা পরীক্ষা করা হয় ।

দুরারোগ্য চিকিৎসার জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন ।

পাঁশকুড়ার বাসিন্দা দিশা সামন্ত বয়স মাত্র 12 বছর । পিতা অসীম কুমার সামন্ত । লিভার সমস্যায় গত দুই মাস ধরে দিল্লিতে ম্যাক্স সুপার স্পেশালিটি হসপিটালে ভর্তি আছে । আগামী এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহে লিভার প্রতিস্থাপন করা হবে যেটার জন্য প্রায় 30 থেকে 40 লক্ষ টাকা প্রয়োজন ।  আপনাদের সবার কাছে আর্থিক সহযোগিতা কামনা করি , যাতে দিশা ভালোভাবে বাড়ি ফিরে আসে । 
নিচে দেওয়া অ্যাকাউন্টে যথাযথভাবে আপনারা আর্থিক সাহায্য করে দিশাকে আগামীদিনের দিশা দেখান ।
G PAY / PHONE PAY 👉 9434414085
BANK A/C NO 👇
NAME - ASIM KUMAR SAMANTA / SHEFALI SAMANTA ( MANDAL )
A/C NO - 911010008105143, IFSC - UTIB0001300,AXIS BANK ,PANSKURA. 

পাঁশকুড়ার মেচোগ্রামে বিএড কলেজ সংলগ্ন খালের পাড় বাঁধানো হচ্ছে ।

Wednesday, 18 March 2020

CORONA CONCIOUSNESS

পূর্ব মেদিনীপুর গ্রুপের একটি পোস্ট ।

রাজ্যসভায় নির্বাচনে জয়ী চার তৃণমূল প্রার্থী ।

পশ্চিমবঙ্গ থেকে রাজ্যসভা নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী
চার তৃণমূল প্রার্থী । বামদিক থেকে মৌসম বেনজির নূর,অর্পিতা ঘোষ,সুব্রত বক্সী ও দীনেশ ত্রিবেদী ।

পাঁশকুড়া হাট কয়েক সপ্তাহের জন্য বন্ধ ।

পাঁশকুড়ার দক্ষিণ গোপালপুরে বুধবার ও রবিবার  যে হাট বসে তা আপাততঃ কয়েকদিনের জন্য বন্ধ থাকবে । আজ এই ঘোষণা করা হয়েছে । কিন্তু, করোনার মোকাবিলা চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো করা হবে । এভাবে, বাজার বন্ধ রাখলে মানুষ খাবে কি ? এই বাজারে পসরা নিয়ে বসা অজস্র মানুষের জীবিকার কি হবে ? ঘরবন্দি হয়ে কি সমস্যার মোকাবিলা করা যায় ? অর্থনীতি , জীবিকা , প্রশাসনকে এড়িয়ে থেকে কিছু কি করা যায় ? প্রতীকি ছবি ।

Tuesday, 17 March 2020

নন্দীগ্রামে ব্রিজের রেলিং ভাঙা ।

 নন্দীগ্রাম দু নম্বর ব্লকে টাইডাল খালের ওপর নির্মিত বড়পুলের একদিকের রেলিং ও ফুটপাথ দীর্ঘদিন ভাঙা অবস্হায় আছে । এরফলে , পথচারীদের যাতায়াতে সমস্যা হয় । নন্দীগ্রাম ও চন্ডীপুরের মধ্যে সংযোগকারী এই পুলটি যাতে দ্রুত মেরামত করা হয় সেব্যাপারে কর্তৃপক্ষ উদ্যোগী হোক ।

কোরোনা সংক্রান্ত মেডিকেল বুলেটিন প্রকাশ করলো পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্হ্য দফতর ।

করোনা সংক্রান্ত মেডিকেল বুলেটিন প্রকাশ করলো পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্হ্য দফতর ।

কোরোনা ভাইরাসের প্রকোপ এবার নন্দীগ্রামের চিংড়ি ব্যবসায় ।

 করোনা ভাইরাসের প্রভাব এবার নন্দীগ্রামের চিংড়ি ব্যবসায় । করোনার ফলে বাইরের দেশ ভারতের বাগদা, ভেনামি আমদানি নাও করতে পারে । এরফলে ভেড়িতে পোনা ছাড়তে দ্বিধা করছেন অনেকেই । নন্দীগ্রামের অর্থনীতি বিশেষভাবে নিয়ন্ত্রণ করে ভেড়ি ।

বাংলায় এই প্রথম করোনা মোকাবিলায় বসানো হল স্যানিটাইজেসন টানেল ।

কলকাতা পুরসংস্থার ১০১ নম্বর ওয়ার্ডের তরফে এই প্রথম শহরে  এক সাথে বসানো হল  দুটি স্যানিটাইজেসন টানেল ,পাটুলি ও রামগড় বাজারে।এই টানেলে প্রবেশ ...